মন খারাপের রাতে আমার কোনো কবিতা নেই!
যদিও আমার চাওয়া কবিতাতেই মৃত্যু হোক জীবনের।
যদিও আমার চাওয়া কবিতাতেই মৃত্যু হোক জীবনের।
পাঁথরের দীর্ঘশ্বাস জেনে,প্রিয় নদীর আত্মা সুটকেসে রেখে
আমি হয়ে যাই সিসিফাস!এবং ভোরের শরীরে লিখে যাই প্রিয়তমা।
তবুও,মন খারাপের রাতে আমার কোনো কবিতা নেই!
আমি হয়ে যাই সিসিফাস!এবং ভোরের শরীরে লিখে যাই প্রিয়তমা।
তবুও,মন খারাপের রাতে আমার কোনো কবিতা নেই!
আমি শুনতে পাই কেবলি মৃত্যুর স্পন্দন এবং পবিত্র গান জীবনের।
দৃশ্যখাদকের মতো আমিও প্যানোরেমিক চোখে দেখি তারাদের ম্যাপ,
জলোচ্ছ্বাসের মতো গড়িয়ে আসা পাহাড়ের বুক এবং হরিদ্রাভ বিকেল!
হৃদস্পন্দনের মধ্যবর্তী গভীরতায় খুজি সন্ধ্যার অন্ধকারের পুরুত্ব।
জলোচ্ছ্বাসের মতো গড়িয়ে আসা পাহাড়ের বুক এবং হরিদ্রাভ বিকেল!
হৃদস্পন্দনের মধ্যবর্তী গভীরতায় খুজি সন্ধ্যার অন্ধকারের পুরুত্ব।
তবুও আমি নক্ষত্রের আলো বুকে ধরে নিয়ে হারিয়ে যাই চোখের শীতলতায়।
এবং বিলীন হওয়া শাদা অরন্যে রেখে আসি ব্যক্তিগত প্রান।
এবং বিলীন হওয়া শাদা অরন্যে রেখে আসি ব্যক্তিগত প্রান।
রক্তনীল সূর্য দেখা হয়না প্রবীণ সাগরের সকালে,
ট্রেনের ঝিকঝিক শব্দ খুন করেনা অন্তরাত্মার নির্জনতাকে।
শীতের কুয়াশাঘর সমাধিস্থ করে আসি রোম্যান্টিক ফুলের বৃন্তে।
ট্রেনের ঝিকঝিক শব্দ খুন করেনা অন্তরাত্মার নির্জনতাকে।
শীতের কুয়াশাঘর সমাধিস্থ করে আসি রোম্যান্টিক ফুলের বৃন্তে।
বস্তুতঃমন খারাপের রাতে শরাবে ডুবিয়ে রাখা উচিৎ সমস্ত বিভ্রম।
তাই মন খারাপের রাতে আমার কোনো কবিতা লিখা হয়না।
-রিফাত বিন নুরুল
২৭/১১/১৫ রাতঃ১.৪৫
শঙ্কর,ধানমন্ডি।
২৭/১১/১৫ রাতঃ১.৪৫
শঙ্কর,ধানমন্ডি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন