তোমাকে ছুয়ে দেখার খুব ইচ্ছে জাগে আমার
ইচ্ছে করে-মরে যাবার আগে আরেকবার ভালবাসি।
এমন ইচ্ছে কি কেও করে!
ভাবছো- মিথ্যে বলছি?
ইচ্ছে করে-মরে যাবার আগে আরেকবার ভালবাসি।
এমন ইচ্ছে কি কেও করে!
ভাবছো- মিথ্যে বলছি?
আমি তোমাকে চুম্বন উপহার দিয়েছিলাম
যদি জানতাম-ওটাই হবে শেষ চুম্বন।
তাহলে শুষে নিতাম তোমার রসালো লালা,
কাঁমড়ে দিতাম তোমার শীতার্ত ঠোঁট।
যদি জানতাম-ওটাই হবে শেষ চুম্বন।
তাহলে শুষে নিতাম তোমার রসালো লালা,
কাঁমড়ে দিতাম তোমার শীতার্ত ঠোঁট।
যাতে চুম্বনের ইচ্ছে না জাগে আর।
আমি ভুলিনি প্রিয়তমা-
তোমার হাতের স্পর্শ,
শীতার্ত স্তন,
সমুদ্র গভীর নাভী।
তোমার হাতের স্পর্শ,
শীতার্ত স্তন,
সমুদ্র গভীর নাভী।
আমি হারিয়ে গিয়েছিলাম
কোনো শীতের সকালে
প্রেমিকার সমুদ্র গভীর নাভীতে
কেও দেখেনি
খুজে পায়নি কেও আমাকে।
কোনো শীতের সকালে
প্রেমিকার সমুদ্র গভীর নাভীতে
কেও দেখেনি
খুজে পায়নি কেও আমাকে।
আমি নাভীতে ১২বার প্রদক্ষিণ করেছি,
কুড়িয়ে এনেছি-Gloomy Sunday!
যা আমাকে আত্মহত্যা শিখিয়েছিলো।
কুড়িয়ে এনেছি-Gloomy Sunday!
যা আমাকে আত্মহত্যা শিখিয়েছিলো।
আমার নরকে ভয় নেই-
ভালবেসে আত্মহত্যা কয়জনই বা পারে।
আত্মহত্যাকে আমি প্রেমিকার ভালবাসা বুঝি।
ভালবেসে আত্মহত্যা কয়জনই বা পারে।
আত্মহত্যাকে আমি প্রেমিকার ভালবাসা বুঝি।
শুনেছি কবিরা গভীর রাতে কবিতা লিখেন
অমাবশ্যায় ভ্রমনে যায়-
প্রেমিকার শরীরে।
অমাবশ্যায় ভ্রমনে যায়-
প্রেমিকার শরীরে।
মূলত-এসব প্রেমিকাই ভাগ্যবতী।
আমার প্রেমিকার সেই সৌভাগ্য হয়েছিলো-
বুঝতে পারেনি
চলে গেছে!
ঈশ্বর আমার পাঁজর দিয়ে তাকে বানায়নি
তাই সে মরে গেছে সতের বছর বয়সে।
বুঝতে পারেনি
চলে গেছে!
ঈশ্বর আমার পাঁজর দিয়ে তাকে বানায়নি
তাই সে মরে গেছে সতের বছর বয়সে।
আমার খুব ইচ্ছে ছিলো প্রেমিকার সাথে ভ্রমনে যাবো,
কবিতায় পাঠ করবো প্রেমিকাকে,
তা আর হয়ে উঠেনি।
ঈশ্বর কি ফিরিয়ে দিবে আমার প্রেমিকাকে সতের বছর বয়সে?
কবিতায় পাঠ করবো প্রেমিকাকে,
তা আর হয়ে উঠেনি।
ঈশ্বর কি ফিরিয়ে দিবে আমার প্রেমিকাকে সতের বছর বয়সে?
৮১টি চাঁদ দিয়ে বিয়ে করতে চেয়েছিলাম প্রেমিকাকে,
হানিমুনে যাবো ব্রোথেলে।
আমার ইচ্ছে ছিলো
প্রেমিকার ছিলো না।
হানিমুনে যাবো ব্রোথেলে।
আমার ইচ্ছে ছিলো
প্রেমিকার ছিলো না।
বিষন্ন আকাশকে কাঁদতে দেখেছি তাঁর চোখে
আমি তাকাতে পারতাম না
মায়ায় পড়ে যেতাম।
এতো আলো!
ভয় পেতাম আমি।
আমি তাকাতে পারতাম না
মায়ায় পড়ে যেতাম।
এতো আলো!
ভয় পেতাম আমি।
আমি পূনর্বান প্রেমিক হতে পেরেছিলাম-
প্রেমিকার দেহের আবৃত্তি করেছিলাম বলে।
বিশ্বাস হচ্ছে না?
ঈশ্বরকে জিঙ্গাসা করুন
স্বাক্ষী রেখেছিলাম।
প্রেমিকার দেহের আবৃত্তি করেছিলাম বলে।
বিশ্বাস হচ্ছে না?
ঈশ্বরকে জিঙ্গাসা করুন
স্বাক্ষী রেখেছিলাম।
হে মহামান্য ধর্মাবতার
চুপ থাকবেন না
স্বীকার করুন।
চুপ থাকবেন না
স্বীকার করুন।
হে মহামান্য প্রভু
আপনি জীবিত করুন আমার প্রেমিকাকে
ফিরিয়ে দিন তাকে সতের বছর বয়সে।
আপনি জীবিত করুন আমার প্রেমিকাকে
ফিরিয়ে দিন তাকে সতের বছর বয়সে।
আমি ভালবাসতে চাই।
আমি প্রার্থনায় থাকি না
তবুও,
মসজিদে গিয়েছি,
মন্দিরে গিয়েছি,
গীর্জায় গিয়েছি,
কেও বলতে পারেনি-
আমার প্রেমিকা ফিরে আসবে কি না!
আমি কেঁদে ছিলাম খুব।
তবুও,
মসজিদে গিয়েছি,
মন্দিরে গিয়েছি,
গীর্জায় গিয়েছি,
কেও বলতে পারেনি-
আমার প্রেমিকা ফিরে আসবে কি না!
আমি কেঁদে ছিলাম খুব।
আমি বিশ্বাস করি-
ঈশ্বর আমাকে ভালবেসে ফিরিয়ে দিবে আমার প্রেমিকাকে,
সতের বছর বয়সেই।
ঈশ্বর আমাকে ভালবেসে ফিরিয়ে দিবে আমার প্রেমিকাকে,
সতের বছর বয়সেই।
কালপুরুষের কবিতায় পড়েছিলাম-
কমলাপুর থেকে স্বর্গে যাবার ভাড়া ৩৯৫টাকা
আমার কাছে ৩৯৫ টাকাই আছে
জমিয়েছি,বহু বছরে।
কমলাপুর থেকে স্বর্গে যাবার ভাড়া ৩৯৫টাকা
আমার কাছে ৩৯৫ টাকাই আছে
জমিয়েছি,বহু বছরে।
আমি স্বর্গে যাবো-
ফিরিয়ে আনবো আমার প্রেমিকাকে।
[প্রেমিকার স্বর্গে বিশ্বাস ]
ফিরিয়ে আনবো আমার প্রেমিকাকে।
[প্রেমিকার স্বর্গে বিশ্বাস ]
একদিনের জন্য-
আমার মৃত্যু পূর্ববর্তী রাতে।
আমার মৃত্যু পূর্ববর্তী রাতে।
ছুয়ে দেখবো।
ভ্রমনে যাবো।
ভ্রমনে যাবো।
-রিফাত বিন নুরুল
০৩/১০/১৫
০৩/১০/১৫
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন